Top পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Secrets

মানিপ্ল্যান্ট গাছ প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বড় পাত্র বেছে নিন, যাতে বৃদ্ধির জন্য জায়গা থাকে। পাত্রের নীচে ড্রেনেজ ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে এবং শিকড় পচা রোধ করতে পারে। প্রথম অবস্থাতে মানি প্লান্ট লাগাতে চাইলে ৬ ইঞ্চির একটি মাটির পাত্র নিন। শুরুতে আপনি চাইলে মাটির পরিবর্তে সিরামিক বা প্লাস্টিকের পাত্র নিতে পারেন। পরবর্তীতে যখন গাছটি বড় হবে ও তখন বড় পট ব্যবহার করবেন।

কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মেনু নির্বাচন করুন

মাটি তৈরি: ড্রাম বা টবের ২ ভাগ বেলে দোআঁশ মাটি, ১ ভাগ গোবর, ৪০-৫০ গ্রাম টিএসপি সার এবং ৪০-৫০ গ্রাম পটাশ সার মিশিয়ে টব বা ড্রাম এমনভাবে ভর্তি করতে হবে যেন উপরে পানি দেওয়ার জন্য একটু খালি থাকে। এরপর মাটির সাথে অন্যান্য উপাদান ভালোভাবে মেশানোর জন্য পানি দিয়ে ১০-১২ দিন রেখে দিতে হবে।

ড্রাগন ফল, এটি কোনো সিনেমা কিংবা চলচিত্রের সাজানো গল্প অথবা চরিত্রের নাম নয়। ড্রাগন ফলের উপকারিতা পেতে হলে ফল খেতে হবে ভুলবশত সিনেমা দেখলে হবে না। সুস্বাদু এবং বিদেশি ফল হওয়ায় বর্তমানে মানুষেদের কাছে আগ্রহের এবং আকর্ষিত ফলের তালিকায় ড্রাগন ফল অন্যতম। স্বাদে এবং উপকারিতায় উক্ত ফলটি অন্যান্য ফল থেকে অনেক এগিয়ে। যদিও ফলটি ভিনদেশি ছিল এতোদিন তবে এখন বাংলাদেশেও প্রচুর চাষ হয় ড্রাগন ফলের। ২০১৮ সালের জুলাই মাসের শেষ ‍দিকে বাজারে প্রথম ড্রাগন ফল এসেছে। বর্তমানে বানিজ্যিকভাবে প্রচুর ড্রাগন চাষ হচ্ছে ড্রগন বাগানে।

ফলটা আসলে কী? ড্রাগন ফ্রুট বা ড্রাগন ফল একধরনের ক্যাকটাসগাছের ফল। এ ফলের অন্য নাম পিটাইয়া। চীনে এই ফলের নাম হুয়ো লং গুয়ো, ভিয়েতনামে থানহ লং। ড্রাগন ফলের জন্ম মধ্য আমেরিকায়। দক্ষিণ এশিয়ার মালয়েশিয়ায় ফলটি প্রবর্তিত হয় বিংশ শতাব্দীর দিকে। বর্তমানে ভিয়েতনামে ফলটি বেশি চাষ হচ্ছে। ভিয়েতনাম ছাড়াও তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, চীন, ইসরাইল, অস্ট্রেলিয়াতেও চাষ হচ্ছে। ২০০৭ সালে বাংলাদেশে প্রথম ড্রাগন ফলের গাছ নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্ম প্লাজম সেন্টারে প্রফেসর ড.

গোলাপ গাছের বিভিন্ন রোগ এবং তার প্রতিকার

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও get more info মিষ্ট গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু আর তার সাথে এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস।

মূল পচা : গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে গেলে মূল পচন দেখা দেয়। গাছকে টান দিলে মূল ছাড়া উঠে আসে। এজন্য উঁচু জমিতে চাষ করতে হবে। যেখানে গোড়ায় পানি জমে না।

আমাদের মানব শরীরের জন্য লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। এমনিতে ড্রাগন মোটামোটি কয়েক রঙ্গের হয়ে থাকে। তবে আমাদের দেশে বর্তমানে বেশি দেখা যায লাল ড্রাগন এবং সাদা/গ্রে কালারের। কিন্তু লাল ড্রাগনের কিছু অতিরিক্ত উপকারিতা রয়েছে। উদাহরণসরূপ লাল ড্রাগন খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, শ্বাস প্রশ্বাস ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারিতাসহ ওজন হ্রাস করা, হৃৎপিন্ড ভালো রাখা, হজমে সহায়তা করা, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ইত্যাদি হলো লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা।

আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।

মা হচ্ছেন ঐশ্বর্য? সত্যি চেপে রেখে বচ্চনবধূ চালিয়ে যান এই কাজ

বায়ু পরিশোধন: মানিপ্ল্যান্ট উদ্ভিদ বাতাস থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন যেমন ফরমালডিহাইড, বেনজিন এবং জাইলিন অপসারণ করে বাতাসকে পরিষ্কার রাখে। এটি অভ্যন্তরীণ বায়ুর গুণমান উন্নত করতে পারে এবং উন্নত স্বাস্থ্যের প্রচার করতে পারে।

সমন্বিত কৃষি খামারে আধুনিক সেঁচ ব্যবস্থা

ড্রাগন ফলে রয়েছে মানব দেহের জন্য নানা রকম উপকারিতা। ড্রাগন ফলে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হতে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে অনেক রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা। যেগুলো নিচে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *